প্রশ্ন : ঘর হতে বের হওয়ার সময় দরজা বা চৌকাঠে আঘাত
লাগলে বলা হয় এ যাত্রা শুভ হবে না। উক্ত ধারণা কি সঠিক?
উত্তর : এগুলো কুসংস্কার মাত্র। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, ছোঁয়াচে রোগ বলতে কিছু নেই, কোন কিছুতে অশুভ নেই, পেঁচার মধ্যে কুলক্ষণ নেই এবং ছফর মাসেও কোন অশুভ নেই। তবে কুষ্ঠরোগী হতে পলায়ন কর যেমন বাঘ হতে পলায়ন কর’। একথা শুনে জনৈক বেদুঈন বলল, হে আল্লাহর রাসূল (ছাঃ) তাহ’লে পালের মধ্যে একটা চর্মরোগী উট আসলে বাকীগুলি চর্মরোগী হয় কেন? জবাবে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, তাহ’লে প্রথম উটটিকে চর্মরোগী বানালো কে? (বুখারী, মিশকাত হা/৪৫৭৭-৭৮ ‘চিকিৎসা ও মন্ত্র’ অধ্যায় ‘শুভ ও অশুভ লক্ষণ’ অনুচ্ছেদ-১)। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, অশুভ লক্ষণ গ্রহণ করা শিরকী কাজ। তিনি বাক্যটি তিনবার বলেন। আর আমাদের মধ্যে এমন কেউ নেই যার মনে অশুভ লক্ষণের ধারণার উদ্রেক হয় না। কিন্তু আল্লাহর উপর দৃঢ় আস্থা থাকলে আল্লাহ তা দূরীভূত করে দেন’ (আবু দাঊদ, তিরমিযী, মিশকাত হা/৪৫৮৪)। অতএব শুভ-অশুভ লক্ষণের উপর নয়, বরং সর্বাবস্থায় আল্লাহর উপর তাওয়াক্কুল করতে হবে।
উত্তর : এগুলো কুসংস্কার মাত্র। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, ছোঁয়াচে রোগ বলতে কিছু নেই, কোন কিছুতে অশুভ নেই, পেঁচার মধ্যে কুলক্ষণ নেই এবং ছফর মাসেও কোন অশুভ নেই। তবে কুষ্ঠরোগী হতে পলায়ন কর যেমন বাঘ হতে পলায়ন কর’। একথা শুনে জনৈক বেদুঈন বলল, হে আল্লাহর রাসূল (ছাঃ) তাহ’লে পালের মধ্যে একটা চর্মরোগী উট আসলে বাকীগুলি চর্মরোগী হয় কেন? জবাবে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, তাহ’লে প্রথম উটটিকে চর্মরোগী বানালো কে? (বুখারী, মিশকাত হা/৪৫৭৭-৭৮ ‘চিকিৎসা ও মন্ত্র’ অধ্যায় ‘শুভ ও অশুভ লক্ষণ’ অনুচ্ছেদ-১)। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, অশুভ লক্ষণ গ্রহণ করা শিরকী কাজ। তিনি বাক্যটি তিনবার বলেন। আর আমাদের মধ্যে এমন কেউ নেই যার মনে অশুভ লক্ষণের ধারণার উদ্রেক হয় না। কিন্তু আল্লাহর উপর দৃঢ় আস্থা থাকলে আল্লাহ তা দূরীভূত করে দেন’ (আবু দাঊদ, তিরমিযী, মিশকাত হা/৪৫৮৪)। অতএব শুভ-অশুভ লক্ষণের উপর নয়, বরং সর্বাবস্থায় আল্লাহর উপর তাওয়াক্কুল করতে হবে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন