প্রশ্ন
: খারেজী, রাফেযী, শী‘আ,
মুরজিয়া, মু‘তাযিলা ইত্যাদি বাতিল ফের্কার লোকদের পিছনে ছালাত
আদায় করা যাবে কি?
উত্তর : যেসব আক্বীদার কারণে মানুষ ইসলাম থেকে বের হয়ে যায়, সেসব আক্বীদাধারী মানুষের পিছনে ছালাত আদায় করা জায়েয নয়। প্রশ্নে উল্লেখিত দলগুলোর প্রত্যেকেই এমন আক্বীদা পোষণ করে, যা তাদেরকে পথভ্রষ্ট করে দেয়।
মু‘তাযিলা একটি ভ্রান্ত দল, যারা আল্লাহর ছিফাতকে অস্বীকার করে (আওনুল মা’বূদ ৭/৩ পৃঃ)। রাফেযীরা অধিকাংশ ছাহাবীকে কাফের মনে করে। শী‘আরা আবুবকর ও ওমর (রাঃ)-এর খেলাফতকে অস্বীকার করে। তারা মু‘আবিয়া (রাঃ) ও তাঁর অনুসারীদেরকে গালি দেয়। আর খারেজীরা আলী (রাঃ)-তে বাড়াবাড়ি করে প্রথমে তাঁকে আল্লাহর আসনে বসিয়েছিল। পরে তারা দল থেকে বেরিয়ে গিয়ে তাঁর সাথে যুদ্ধ করেছিল। মুরজিয়াদের আক্বীদা হল আমলের কারণে ঈমান বাড়ে না বা কমে না এবং আমল ঈমানের অংশ নয়। এ জন্য তারা আহলে সুন্নাত ওয়াল জামা‘আত নয়। তবে বাইরের লেবাস দেখে যেহেতু কাউকে চেনা যায় না, তাই না জেনে এদের পিছনে ছালাত আদায় করলে, তা সিদ্ধ হবে (দ্রঃ আক্বীদার কিতাব সমূহ)।
উত্তর : যেসব আক্বীদার কারণে মানুষ ইসলাম থেকে বের হয়ে যায়, সেসব আক্বীদাধারী মানুষের পিছনে ছালাত আদায় করা জায়েয নয়। প্রশ্নে উল্লেখিত দলগুলোর প্রত্যেকেই এমন আক্বীদা পোষণ করে, যা তাদেরকে পথভ্রষ্ট করে দেয়।
মু‘তাযিলা একটি ভ্রান্ত দল, যারা আল্লাহর ছিফাতকে অস্বীকার করে (আওনুল মা’বূদ ৭/৩ পৃঃ)। রাফেযীরা অধিকাংশ ছাহাবীকে কাফের মনে করে। শী‘আরা আবুবকর ও ওমর (রাঃ)-এর খেলাফতকে অস্বীকার করে। তারা মু‘আবিয়া (রাঃ) ও তাঁর অনুসারীদেরকে গালি দেয়। আর খারেজীরা আলী (রাঃ)-তে বাড়াবাড়ি করে প্রথমে তাঁকে আল্লাহর আসনে বসিয়েছিল। পরে তারা দল থেকে বেরিয়ে গিয়ে তাঁর সাথে যুদ্ধ করেছিল। মুরজিয়াদের আক্বীদা হল আমলের কারণে ঈমান বাড়ে না বা কমে না এবং আমল ঈমানের অংশ নয়। এ জন্য তারা আহলে সুন্নাত ওয়াল জামা‘আত নয়। তবে বাইরের লেবাস দেখে যেহেতু কাউকে চেনা যায় না, তাই না জেনে এদের পিছনে ছালাত আদায় করলে, তা সিদ্ধ হবে (দ্রঃ আক্বীদার কিতাব সমূহ)।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন