প্রশ্ন : বর্তমানে জমি বন্ধক নেওয়া হচ্ছে এভাবে- দশ বা
ত্রিশ হাযার টাকা কেউ অন্যের নিকট থেকে নিচ্ছে এক বিঘা বা দুই বিঘা জমি তাকে
দিচ্ছে। ঐ টাকা যতদিন ফেরত না দিবে ততদিন সে জমি ভোগ করতে থাকবে। উক্ত পদ্ধতি কি
শরী’আত সম্মত ?
উত্তর : উক্ত পদ্ধতি শরী’আত সম্মত নয়। কারণ ঋণের বিনিময়ে মুনাফা অর্জন করা সূদের অন্তর্ভুক্ত। যদিও সেটা উভয়ের সম্মতিক্রমে হয়। সেখান থেকে কিছু টাকা ছেড়ে দিলে ‘হালাল’ হবে বলে যে কথা সমাজে চালু আছে সেটিও হীলা বা অপকৌশল মাত্র। কেবলমাত্র টাকা ফেরত পাওয়ার নিশ্চয়তার স্বার্থে কোনরূপ লাভ না নিয়ে জমি বন্ধক নেয়া শরী’আত সম্মত (দ্রঃ ফিক্বহুস সুন্নাহ ৩/১৯৬; বুখারী, মিশকাত হা/২৮৩৩ ‘সূদ’ অনুচ্ছেদ)। জমি তার মালিকের ব্যবহারে থাকবে, যাতে সে তার উৎপন্ন ফসলের মাধ্যমে ঋণ পরিশোধের সুযোগ পায়। পক্ষান্তরে জমিটি ঋণদাতার নামে বন্ধকী রেজিষ্ট্রি থাকবে, যাতে তার ঋণের টাকা মার না যায়। ঋণ দেওয়ার সময় আল্লাহর সন্তুষ্টির নিয়ত থাকতে হবে, দুনিয়াবী লাভের নিয়ত রাখা যাবে না। আল্লাহ বলেন, ‘কে আছে, যে ব্যক্তি আল্লাহকে উত্তম ঋণ দান করবে? তিনি তাকে দ্বিগুণ ও বহু গুণ প্রতিদান প্রদান করবেন। আল্লাহ রূযী সংকুচিত ও বর্ধিত করে থাকেন। আর তাঁর নিকটেই তোমাদের ফিরে আসতে হবে’ (বাক্বারাহ ২/২৪৫)।
উত্তর : উক্ত পদ্ধতি শরী’আত সম্মত নয়। কারণ ঋণের বিনিময়ে মুনাফা অর্জন করা সূদের অন্তর্ভুক্ত। যদিও সেটা উভয়ের সম্মতিক্রমে হয়। সেখান থেকে কিছু টাকা ছেড়ে দিলে ‘হালাল’ হবে বলে যে কথা সমাজে চালু আছে সেটিও হীলা বা অপকৌশল মাত্র। কেবলমাত্র টাকা ফেরত পাওয়ার নিশ্চয়তার স্বার্থে কোনরূপ লাভ না নিয়ে জমি বন্ধক নেয়া শরী’আত সম্মত (দ্রঃ ফিক্বহুস সুন্নাহ ৩/১৯৬; বুখারী, মিশকাত হা/২৮৩৩ ‘সূদ’ অনুচ্ছেদ)। জমি তার মালিকের ব্যবহারে থাকবে, যাতে সে তার উৎপন্ন ফসলের মাধ্যমে ঋণ পরিশোধের সুযোগ পায়। পক্ষান্তরে জমিটি ঋণদাতার নামে বন্ধকী রেজিষ্ট্রি থাকবে, যাতে তার ঋণের টাকা মার না যায়। ঋণ দেওয়ার সময় আল্লাহর সন্তুষ্টির নিয়ত থাকতে হবে, দুনিয়াবী লাভের নিয়ত রাখা যাবে না। আল্লাহ বলেন, ‘কে আছে, যে ব্যক্তি আল্লাহকে উত্তম ঋণ দান করবে? তিনি তাকে দ্বিগুণ ও বহু গুণ প্রতিদান প্রদান করবেন। আল্লাহ রূযী সংকুচিত ও বর্ধিত করে থাকেন। আর তাঁর নিকটেই তোমাদের ফিরে আসতে হবে’ (বাক্বারাহ ২/২৪৫)।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন