প্রশ্ন : বুখারীর ১৫১১ নং হাদীছে বলা হয়েছে যে, ওমর বিন আব্দুল আযীয টাকা দিয়ে ফিতরা আদায়ের জন্য বলেছিলেন।
উত্তর : উক্ত তথ্য সঠিক নয়। ১৫১১ নং হাদীছে ওমর বিন আব্দুল আযীয-এর কোন উল্লেখ নেই। বরং ১৫০৮ নং হাদীছে আবু সাঈদ খুদরী (রাঃ) বলেন যে, আমরা রাসূলের যামানায় এক ছা‘ খাদ্য-শস্য, খেজুর, যব ইত্যাদি দ্বারা ফিৎরা দিতাম। অতঃপর (হজ বা ওমরায়) মু‘আবিয়া এলেন ও সিরিয়ার গম এল। তখন তিনি বললেন, এক মুদ গম (মূল্যের হিসাবে) দুই মুদ খেজুরের সমান।’ অর্থাৎ এক ছা‘ খেজুরের বদলে অর্ধ ছা‘ গম। মু‘আবিয়ার এই রায় ছিল নিজস্ব। রাসূলের হাদীছ নয়। সেকারণ রাবী আবু সাঈদ ও অন্যান্য ছাহাবীগণ উক্ত রায় মানেননি; বরং পূর্বের ন্যায় এক ছা‘ খাদ্যশস্য ফিৎরা দিতে থাকেন (দ্রঃ ফাৎহুল বারী ৩/৪৩৮)। এখানে টাকা দিয়ে ফিৎরা আদায়ের কোন দলীল নেই।
উত্তর : উক্ত তথ্য সঠিক নয়। ১৫১১ নং হাদীছে ওমর বিন আব্দুল আযীয-এর কোন উল্লেখ নেই। বরং ১৫০৮ নং হাদীছে আবু সাঈদ খুদরী (রাঃ) বলেন যে, আমরা রাসূলের যামানায় এক ছা‘ খাদ্য-শস্য, খেজুর, যব ইত্যাদি দ্বারা ফিৎরা দিতাম। অতঃপর (হজ বা ওমরায়) মু‘আবিয়া এলেন ও সিরিয়ার গম এল। তখন তিনি বললেন, এক মুদ গম (মূল্যের হিসাবে) দুই মুদ খেজুরের সমান।’ অর্থাৎ এক ছা‘ খেজুরের বদলে অর্ধ ছা‘ গম। মু‘আবিয়ার এই রায় ছিল নিজস্ব। রাসূলের হাদীছ নয়। সেকারণ রাবী আবু সাঈদ ও অন্যান্য ছাহাবীগণ উক্ত রায় মানেননি; বরং পূর্বের ন্যায় এক ছা‘ খাদ্যশস্য ফিৎরা দিতে থাকেন (দ্রঃ ফাৎহুল বারী ৩/৪৩৮)। এখানে টাকা দিয়ে ফিৎরা আদায়ের কোন দলীল নেই।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন