প্রশ্ন: : উভয় পক্ষের অভিভাবকদের উপস্থিতিতে বর ও কনের মধ্যে বিবাহের কাবিননামা রেজিষ্ট্রি হয়েছে। কিন্তু সমাজের প্রথা অনুযায়ী তিন/চার মাস পরে আনুষ্ঠানিকভাবে খুৎবা পড়িয়ে বিবাহ সম্পাদন করে বৌ উঠানো হবে। এই নিয়ম কি শরী‘আত সম্মত?
উত্তর: উক্ত নিয়ম শরী‘আত সম্মত নয়। কেননা উপরোক্ত বর্ণনা মতে বিবাহের সকল শর্ত পূরণ করা হয়েছে। কেবল খুৎবা বাকী রয়েছে, যা শর্ত নয়, বরং সুন্নাত। বিবাহের শর্ত হ’ল চারটি। অলি, দু’জন ন্যায়নিষ্ঠ সাক্ষী, মোহরানা ও স্থায়ী উদ্দেশ্যে বিবাহ করা। বিবাহের দু’টি রুকন হ’ল ঈজাব ও কবুল। অর্থাৎ স্বামী ও স্ত্রী উভয়ের স্বেচ্ছাকৃত সম্মতি এবং উভয়ে মুহরিম না হওয়া। অর্থাৎ পরষ্পরের মধ্যে বিয়ে হারাম না হওয়া। এক্ষণে যেহেতু বিবাহের সকল শর্ত ও রুকন পূর্ণ হয়েছে, সেহেতু বিবাহ সম্পন্ন হয়ে গেছে। তারা এখন পরষ্পরে স্বামী-স্ত্রী হিসাবে বসবাস করতে পারে। অতএব ইচ্ছাকৃতভাবে খুৎবা ও বিবাহের আনুষ্ঠানিকতা বিলম্বিত করা সামাজিক কুপ্রথা মাত্র। যা অবশ্যই পরিত্যাজ্য।
উত্তর: উক্ত নিয়ম শরী‘আত সম্মত নয়। কেননা উপরোক্ত বর্ণনা মতে বিবাহের সকল শর্ত পূরণ করা হয়েছে। কেবল খুৎবা বাকী রয়েছে, যা শর্ত নয়, বরং সুন্নাত। বিবাহের শর্ত হ’ল চারটি। অলি, দু’জন ন্যায়নিষ্ঠ সাক্ষী, মোহরানা ও স্থায়ী উদ্দেশ্যে বিবাহ করা। বিবাহের দু’টি রুকন হ’ল ঈজাব ও কবুল। অর্থাৎ স্বামী ও স্ত্রী উভয়ের স্বেচ্ছাকৃত সম্মতি এবং উভয়ে মুহরিম না হওয়া। অর্থাৎ পরষ্পরের মধ্যে বিয়ে হারাম না হওয়া। এক্ষণে যেহেতু বিবাহের সকল শর্ত ও রুকন পূর্ণ হয়েছে, সেহেতু বিবাহ সম্পন্ন হয়ে গেছে। তারা এখন পরষ্পরে স্বামী-স্ত্রী হিসাবে বসবাস করতে পারে। অতএব ইচ্ছাকৃতভাবে খুৎবা ও বিবাহের আনুষ্ঠানিকতা বিলম্বিত করা সামাজিক কুপ্রথা মাত্র। যা অবশ্যই পরিত্যাজ্য।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন