প্রশ্ন : আমি নিজে যখন জমি চাষাবাদ করতাম তখন নিয়মানুযায়ী ওশর দিতাম। বর্তমানে পত্তন দেই এবং প্রতি বছর ধান কাটার মৌসুমে ৬০০/৭০০ টাকা দান করি। এটা কি সঠিক হচ্ছে?
উত্তর: উৎপাদিত ফসল নেছাব পরিমাণ হ’লে যিনি জমি পত্তন বা লীজ নিয়েছেন তাকেই ওশর দিতে হবে। কেননা লীজ গ্রহীতাই উৎপাদিত শস্যের মালিক। আর শস্যের মালিকের উপরেই ওশর ফরয (আন‘আম ৬/১৪১)। অপর দিকে জমির মালিক যেহেতু টাকা নিয়েছে, তাই তার টাকা যদি সাড়ে সাত তোলা স্বর্ণ বা সাড়ে বাহান্ন তোলা রূপার মূল্যের সমান হয় এবং সেই টাকার উপর এক বছর অতিবাহিত হয় তাহ’লে তাকে শতকরা আড়াই টাকা হারে যাকাত দিতে হবে (আবুদাঊদ হা/১৫৭৩, ১৫৭৬; বুলূগুল মারাম, তাহক্বীক্ব: মুবারকপুরী, হা/৫৯২-৯৩ ‘যাকাত’ অধ্যায়-এর ভাষ্য দ্র.)।
উত্তর: উৎপাদিত ফসল নেছাব পরিমাণ হ’লে যিনি জমি পত্তন বা লীজ নিয়েছেন তাকেই ওশর দিতে হবে। কেননা লীজ গ্রহীতাই উৎপাদিত শস্যের মালিক। আর শস্যের মালিকের উপরেই ওশর ফরয (আন‘আম ৬/১৪১)। অপর দিকে জমির মালিক যেহেতু টাকা নিয়েছে, তাই তার টাকা যদি সাড়ে সাত তোলা স্বর্ণ বা সাড়ে বাহান্ন তোলা রূপার মূল্যের সমান হয় এবং সেই টাকার উপর এক বছর অতিবাহিত হয় তাহ’লে তাকে শতকরা আড়াই টাকা হারে যাকাত দিতে হবে (আবুদাঊদ হা/১৫৭৩, ১৫৭৬; বুলূগুল মারাম, তাহক্বীক্ব: মুবারকপুরী, হা/৫৯২-৯৩ ‘যাকাত’ অধ্যায়-এর ভাষ্য দ্র.)।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন