প্রশ্ন : মসজিদে হারামে রামাযানের ২০ তারিখের পর রাত ৯-টা থেকে ১১-টা পর্যন্ত ২০ রাক‘আত ছালাতুল লাইল আদায় করা হয়। অতঃপর রাত ১-টা হ’তে ৩-টা পর্যন্ত ১১ রাক‘আত ক্বিয়ামুল লাইল জাম‘আতের সাথে আদায় করা হয়। উক্ত ছালাতের বিশুদ্ধ প্রমাণ জানিয়ে বাধিত করবেন। এছাড়া তারাবীহ ও তাহাজ্জুদ এবং ক্বিয়ামুল লাইল ও ছালাতুল লাইল কি পৃথক পৃথক ছালাত?
উত্তর : উক্ত পদ্ধতির পক্ষে শরী‘আতে কোন দলীল পাওয়া যায় না। কারণ রাতের নফল ছালাত রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) রমাযান এবং রমাযান ছাড়া অন্য সময়ে এগারো রাক‘আতের বেশী পড়েননি (বুখারী, মুসলিম প্রভৃতি)। সুতরাং মসজিদুল হারামে করা হচ্ছে বলে একে দলীল হিসাবে গ্রহণ করা যাবে না। উল্লেখ্য, অন্য হাদীছে এসেছে, রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, ‘কোন এক ব্যক্তি রাসূল (ছাঃ)-কে রাতের ছালাত সম্পর্কে জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেন, রাতের ছালাত দু’রাক‘আত দু’রাক‘আত। এভাবে যদি সকাল হয়ে যাওয়ার আশংকা থাকে তাহলে এক রাক‘আত আদায় করে নিবে যা পূর্বে পঠিত ছালাতকে বেজোড় করে ফেলবে (বুখারী হা/৪৭২)। উক্ত হাদীছের আলোকে অনেকে বেশী পড়ার কথা বললেও তা ১১ রাক‘আতের বেশী হবে না । কারণ রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) ১১ রাক‘আতের বেশী পড়েননি। ক্বিয়ামুল লাইল আর ছালাতুল লাইল একই ছালাত। হাদীছে উভয় শব্দই ব্যবহার করা হয়েছে (ছহীহ আবুদাঊদ হা/৭৬৬)।
উত্তর : উক্ত পদ্ধতির পক্ষে শরী‘আতে কোন দলীল পাওয়া যায় না। কারণ রাতের নফল ছালাত রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) রমাযান এবং রমাযান ছাড়া অন্য সময়ে এগারো রাক‘আতের বেশী পড়েননি (বুখারী, মুসলিম প্রভৃতি)। সুতরাং মসজিদুল হারামে করা হচ্ছে বলে একে দলীল হিসাবে গ্রহণ করা যাবে না। উল্লেখ্য, অন্য হাদীছে এসেছে, রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, ‘কোন এক ব্যক্তি রাসূল (ছাঃ)-কে রাতের ছালাত সম্পর্কে জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেন, রাতের ছালাত দু’রাক‘আত দু’রাক‘আত। এভাবে যদি সকাল হয়ে যাওয়ার আশংকা থাকে তাহলে এক রাক‘আত আদায় করে নিবে যা পূর্বে পঠিত ছালাতকে বেজোড় করে ফেলবে (বুখারী হা/৪৭২)। উক্ত হাদীছের আলোকে অনেকে বেশী পড়ার কথা বললেও তা ১১ রাক‘আতের বেশী হবে না । কারণ রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) ১১ রাক‘আতের বেশী পড়েননি। ক্বিয়ামুল লাইল আর ছালাতুল লাইল একই ছালাত। হাদীছে উভয় শব্দই ব্যবহার করা হয়েছে (ছহীহ আবুদাঊদ হা/৭৬৬)।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন