প্রশ্ন : মাযহাব কী? কখন থেকে মাযহাব চালু হয়েছে? পৃথিবীর সব দেশেই কি মাযহাব আছে?
উত্তর : ‘মাযহাব’ শব্দের আভিধানিক অর্থ চলার পথ। পারিভাষিক অর্থ মতবাদ, মতাদর্শ ইত্যাদি। চারজন প্রসিদ্ধ মুজতাহিদ ইমামের ফিক্বহী মতামতকে ইসলামী পরিভাষায় মাযহাব বলা হয়। উক্ত চার ইমামের মৃত্যুর বহু পরে রাজনৈতিক দলাদলির সুবাদে বিভিন্ন মাযহাবের সূত্রপাত হয় এবং মুসলিমগণ নানা দলে ভিন্ন ভিন্ন নামে বিভক্ত হয়ে যায়। মানুষ স্ব স্ব মাযহাবের অন্ধ মুক্বাল্লিদ হয়ে পড়ে এবং ছহীহ হাদীছের নিরপেক্ষ অনুসরণ থেকে অধিকাংশই দূরে চলে যায়। অথচ উক্ত চার ইমামের প্রত্যেকেই বলে গেছেন, ‘যখন তোমরা ছহীহ হাদীছ পাবে, মনে রেখ সেটাই আমাদের মাযহাব’ (শা‘রানী কিতাবুল মীযান (দিল্লী ছাপা) ১/৭৩)। শাহ অলিউল্লাহ দেহলভী বলেন, ৪র্থ শতাব্দী হিজরীর পূর্বে মুসলমানগণ নির্দিষ্ট কোন একটি মাযহাবের মুক্বাল্লিদ ছিল না (হুজ্জাতুল্লাহিল বালিগ মিসরী ছাপা ১/১১৮)।
উত্তর : ‘মাযহাব’ শব্দের আভিধানিক অর্থ চলার পথ। পারিভাষিক অর্থ মতবাদ, মতাদর্শ ইত্যাদি। চারজন প্রসিদ্ধ মুজতাহিদ ইমামের ফিক্বহী মতামতকে ইসলামী পরিভাষায় মাযহাব বলা হয়। উক্ত চার ইমামের মৃত্যুর বহু পরে রাজনৈতিক দলাদলির সুবাদে বিভিন্ন মাযহাবের সূত্রপাত হয় এবং মুসলিমগণ নানা দলে ভিন্ন ভিন্ন নামে বিভক্ত হয়ে যায়। মানুষ স্ব স্ব মাযহাবের অন্ধ মুক্বাল্লিদ হয়ে পড়ে এবং ছহীহ হাদীছের নিরপেক্ষ অনুসরণ থেকে অধিকাংশই দূরে চলে যায়। অথচ উক্ত চার ইমামের প্রত্যেকেই বলে গেছেন, ‘যখন তোমরা ছহীহ হাদীছ পাবে, মনে রেখ সেটাই আমাদের মাযহাব’ (শা‘রানী কিতাবুল মীযান (দিল্লী ছাপা) ১/৭৩)। শাহ অলিউল্লাহ দেহলভী বলেন, ৪র্থ শতাব্দী হিজরীর পূর্বে মুসলমানগণ নির্দিষ্ট কোন একটি মাযহাবের মুক্বাল্লিদ ছিল না (হুজ্জাতুল্লাহিল বালিগ মিসরী ছাপা ১/১১৮)।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন