প্রশ্ন : ওমর
(রাঃ) মেয়েদের মোহরানা নির্ধারণ করে দিলে জনৈক মহিলা তার বিরোধিতা করেছিলেন মর্মে যে
ঘটনা প্রচলিত আছে তার প্রমাণ জানিয়ে বাধিত করবেন।
উত্তর : বায়হাক্বী (৭/২৩৩ পৃঃ) বর্ণিত উক্ত হাদীছটি মুনক্বাতি‘ অর্থাৎ যঈফ। তবে একই হাদীছ যা আবুদাঊদ, তিরমিযী, নাসাঈ, ইবনু মাজাহতে বর্ণিত হয়েছে, সেটি ‘হাসান’। তবে সেখানে মহিলার আপত্তির কথা বর্ণিত হয়নি। উল্লেখ্য যে, মোহরানা বেশী করায় কোন নিষেধাজ্ঞা নেই। বরং উক্ত আয়াত দ্বারা ‘মুবাহ’ প্রমাণিত হয়। তবে সেটা হবে বরের আর্থিক অবস্থার বিবেচনায়। মোহরানায় কোন বাড়াবাড়ি করা যাবে না। বরং সর্বদা মধ্যপন্থা অবলম্বন করতে হবে (দ্রঃ তাফসীর কুরতুবী; নিসা ২০ ও ২১ আয়াত; বায়হাক্বী ‘মোহরানা’ অধ্যায় ৭/২৩৩-৩৫)।
উত্তর : বায়হাক্বী (৭/২৩৩ পৃঃ) বর্ণিত উক্ত হাদীছটি মুনক্বাতি‘ অর্থাৎ যঈফ। তবে একই হাদীছ যা আবুদাঊদ, তিরমিযী, নাসাঈ, ইবনু মাজাহতে বর্ণিত হয়েছে, সেটি ‘হাসান’। তবে সেখানে মহিলার আপত্তির কথা বর্ণিত হয়নি। উল্লেখ্য যে, মোহরানা বেশী করায় কোন নিষেধাজ্ঞা নেই। বরং উক্ত আয়াত দ্বারা ‘মুবাহ’ প্রমাণিত হয়। তবে সেটা হবে বরের আর্থিক অবস্থার বিবেচনায়। মোহরানায় কোন বাড়াবাড়ি করা যাবে না। বরং সর্বদা মধ্যপন্থা অবলম্বন করতে হবে (দ্রঃ তাফসীর কুরতুবী; নিসা ২০ ও ২১ আয়াত; বায়হাক্বী ‘মোহরানা’ অধ্যায় ৭/২৩৩-৩৫)।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন