প্রশ্ন
: সূদ ও ঘুষের পার্থক্য কি? টাকা দিয়ে
চাকুরি নেয়ার ফলে আমার সারাজীবনের আয় অর্থাৎ আমার বেতনের টাকা কি হারাম হয়ে যাবে?
উত্তর : সূদ হচ্ছে প্রদানকৃত বা গ্রহণকৃত বস্তু বা টাকার বিনিময়ে নির্দিষ্ট পরিমাণে বর্ধিত আকারে তা প্রদান বা গ্রহণ করা। আর ঘুষ হচ্ছে কিছু লাভ বা পাওয়ার উদ্দেশ্যে কাউকে হাদিয়া হিসাবে কিছু প্রদান করা। এমনকি কখনও সূদের উপর ঋণ নেয়ার জন্যও ঘুষ দেয়া হয়ে থাকে। অতএব পার্থক্য স্পষ্ট। অযোগ্য বা হকদার নয় এরূপ কোন ব্যক্তি ঘুষ দিয়ে চাকুরী নিয়ে থাকলে তার উপার্জন হারাম হিসাবে গণ্য হবে। কারণ সে ঘুষ দিয়ে অন্যের হক নষ্ট করেছে। এ ক্ষেত্রে দাতা ও গ্রহীতা উভয়েই অভিশপ্ত (ছহীহ তিরমিযী হা/১৩৩৬, ১৩৩৭; ছহীহ ইবনু মাজাহ হা/২৩১৩; ছহীহ আবু দাঊদ হা/৩৫৮০)। এমতাবস্থায় যে যোগ্য তার জন্য এ চাকুরী ছেড়ে দিয়ে কৃত কর্মের জন্য তাকে তওবা করতে হবে। আর যদি যোগ্যপ্রার্থী হওয়া সত্ত্বেও ঘুষ দিতে বাধ্য হতে হয় তাহলে এর জন্য ঘুষ প্রদানকারী দোষী হবে না। বরং ঘুষ গ্রহণকারী ব্যক্তি গুনাহ্গার হবে। তাকে ঘুষের অর্থ ফেরত দিয়ে তওবা করতে হবে।
উত্তর : সূদ হচ্ছে প্রদানকৃত বা গ্রহণকৃত বস্তু বা টাকার বিনিময়ে নির্দিষ্ট পরিমাণে বর্ধিত আকারে তা প্রদান বা গ্রহণ করা। আর ঘুষ হচ্ছে কিছু লাভ বা পাওয়ার উদ্দেশ্যে কাউকে হাদিয়া হিসাবে কিছু প্রদান করা। এমনকি কখনও সূদের উপর ঋণ নেয়ার জন্যও ঘুষ দেয়া হয়ে থাকে। অতএব পার্থক্য স্পষ্ট। অযোগ্য বা হকদার নয় এরূপ কোন ব্যক্তি ঘুষ দিয়ে চাকুরী নিয়ে থাকলে তার উপার্জন হারাম হিসাবে গণ্য হবে। কারণ সে ঘুষ দিয়ে অন্যের হক নষ্ট করেছে। এ ক্ষেত্রে দাতা ও গ্রহীতা উভয়েই অভিশপ্ত (ছহীহ তিরমিযী হা/১৩৩৬, ১৩৩৭; ছহীহ ইবনু মাজাহ হা/২৩১৩; ছহীহ আবু দাঊদ হা/৩৫৮০)। এমতাবস্থায় যে যোগ্য তার জন্য এ চাকুরী ছেড়ে দিয়ে কৃত কর্মের জন্য তাকে তওবা করতে হবে। আর যদি যোগ্যপ্রার্থী হওয়া সত্ত্বেও ঘুষ দিতে বাধ্য হতে হয় তাহলে এর জন্য ঘুষ প্রদানকারী দোষী হবে না। বরং ঘুষ গ্রহণকারী ব্যক্তি গুনাহ্গার হবে। তাকে ঘুষের অর্থ ফেরত দিয়ে তওবা করতে হবে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন