প্রশ্ন : আমাদের এলাকায় কোন ধনাঢ্য ব্যক্তি মারা গেলে
দাফনের আগে গরু-খাসী যবহ করে জনসাধারণকে খাওয়ানো হয়। অতঃপর দাফন করা হয়। শরী’আতে এ ধরনের কোন বিধান আছে কি? উক্ত
অনুষ্ঠানে যোগদান করা ও সেই খানা খাওয়া যাবে কি?
উত্তর : মৃত ব্যক্তির দাফনের পূর্বে ও পরে এ ধরনের সকল অনুষ্ঠান বিদ’আত, যা অবশ্য বর্জনীয়। ইসলামের সোনালী যুগে এসবের কোন প্রমাণ নেই। বরং জাহেলী যুগে দানশীল ও নেককার ব্যক্তিদের কবরের পাশে গরু-ছাগল-মোরগ ইত্যাদি যবহ করা হ’ত। ইসলাম আসার পরে এগুলি নিষিদ্ধ করা হয় (আবুদাঊদ হা/৩২২২; ছালাতুর রাসূল (ছাঃ) পৃঃ ১৯৪)। বরং এ সময় সুন্নাত হ’ল মৃতের পরিবারকে খাদ্য সরবরাহ করা। কারণ জাফর বিন আবু তালিব (রাঃ) শহীদ হ’লে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, ‘তোমরা জাফর-এর পরিবারের জন্য খাদ্য প্রস্তুত কর। কারণ তারা এখন শোকাহত (তিরমিযী, আবূ দাঊদ, ইবনে মাজাহ, মিশকাত হা/১৭৩৯ ‘মৃতের উপর ক্রন্দন’ অনুচ্ছেদ)।
উত্তর : মৃত ব্যক্তির দাফনের পূর্বে ও পরে এ ধরনের সকল অনুষ্ঠান বিদ’আত, যা অবশ্য বর্জনীয়। ইসলামের সোনালী যুগে এসবের কোন প্রমাণ নেই। বরং জাহেলী যুগে দানশীল ও নেককার ব্যক্তিদের কবরের পাশে গরু-ছাগল-মোরগ ইত্যাদি যবহ করা হ’ত। ইসলাম আসার পরে এগুলি নিষিদ্ধ করা হয় (আবুদাঊদ হা/৩২২২; ছালাতুর রাসূল (ছাঃ) পৃঃ ১৯৪)। বরং এ সময় সুন্নাত হ’ল মৃতের পরিবারকে খাদ্য সরবরাহ করা। কারণ জাফর বিন আবু তালিব (রাঃ) শহীদ হ’লে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, ‘তোমরা জাফর-এর পরিবারের জন্য খাদ্য প্রস্তুত কর। কারণ তারা এখন শোকাহত (তিরমিযী, আবূ দাঊদ, ইবনে মাজাহ, মিশকাত হা/১৭৩৯ ‘মৃতের উপর ক্রন্দন’ অনুচ্ছেদ)।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন