প্রশ্ন : কোন অমুসলিম ইসলাম গ্রহণ করলে তার খাৎনা করা লাগবে কি?
উত্তর : খাৎনা করা মুস্তাহাব। কেননা এটি ইসলাম ও কুফরের মধ্যে পার্থক্য স্বরূপ। এটি হ’ল মানুষের ফিৎরত বা স্বভাবজাত পাঁচটি বিষয়ের অন্যতম (মুত্তাফাক্ব আলাইহ, মিশকাত হা/৪৪২০ ‘পোষাক’ অধ্যায় ‘চুল আঁচড়ানো’ অনুচ্ছেদ)। এর মধ্যে যে স্বাস্থ্যগত কল্যাণ নিহিত রয়েছে, সে বিষয়ে সকল স্বাস্থ্যবিজ্ঞানী একমত। ইবরাহীম (আঃ) ৮০ বছর বয়সে আল্লাহর হুকুমে খাৎনা করেছিলেন (বুখারী হা/৩৩৫৬)। জনৈক ব্যক্তি ইসলাম গ্রহণ করলে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) তাকে বলেন, তুমি কুফরীর চুল ফেলে দাও এবং খাৎনা কর (আবুদাঊদ হা/৩৫৬ সনদ হাসান, ইরওয়া হা/৭৯)। এখানে ‘কুফরীর চুল’ বলতে ঐ চুলকে বুঝানো হয়েছে, যা কুফরীর নিদর্শন হিসাবে গণ্য হয়। এই নিদর্শন বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন রকম হ’তে পারে। যেমন এদেশে হিন্দুদের অনেকের মাথায় ‘টিকি’ থাকে বা মাথায় ‘জটা’ থাকে। ইসলাম কবুলের পর এ চুল অবশ্যই কেটে ফেলতে হবে। এমনকি যদি গোফ লম্বা ও দাড়ি জট পাকানো থাকে, তবে তাও ইসলামী নিয়মে পরিবর্তন করতে হবে। যদি কেউ এসব থেকে মুক্ত থাকেন এবং মাথায় স্বাভাবিক চুল থাকে, তার জন্য মাথা মুন্ডানো যরূরী নয় (দ্রঃ আউনুল মা‘বূদ হা/৩৫২-এর ব্যাখ্যা)।
উত্তর : খাৎনা করা মুস্তাহাব। কেননা এটি ইসলাম ও কুফরের মধ্যে পার্থক্য স্বরূপ। এটি হ’ল মানুষের ফিৎরত বা স্বভাবজাত পাঁচটি বিষয়ের অন্যতম (মুত্তাফাক্ব আলাইহ, মিশকাত হা/৪৪২০ ‘পোষাক’ অধ্যায় ‘চুল আঁচড়ানো’ অনুচ্ছেদ)। এর মধ্যে যে স্বাস্থ্যগত কল্যাণ নিহিত রয়েছে, সে বিষয়ে সকল স্বাস্থ্যবিজ্ঞানী একমত। ইবরাহীম (আঃ) ৮০ বছর বয়সে আল্লাহর হুকুমে খাৎনা করেছিলেন (বুখারী হা/৩৩৫৬)। জনৈক ব্যক্তি ইসলাম গ্রহণ করলে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) তাকে বলেন, তুমি কুফরীর চুল ফেলে দাও এবং খাৎনা কর (আবুদাঊদ হা/৩৫৬ সনদ হাসান, ইরওয়া হা/৭৯)। এখানে ‘কুফরীর চুল’ বলতে ঐ চুলকে বুঝানো হয়েছে, যা কুফরীর নিদর্শন হিসাবে গণ্য হয়। এই নিদর্শন বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন রকম হ’তে পারে। যেমন এদেশে হিন্দুদের অনেকের মাথায় ‘টিকি’ থাকে বা মাথায় ‘জটা’ থাকে। ইসলাম কবুলের পর এ চুল অবশ্যই কেটে ফেলতে হবে। এমনকি যদি গোফ লম্বা ও দাড়ি জট পাকানো থাকে, তবে তাও ইসলামী নিয়মে পরিবর্তন করতে হবে। যদি কেউ এসব থেকে মুক্ত থাকেন এবং মাথায় স্বাভাবিক চুল থাকে, তার জন্য মাথা মুন্ডানো যরূরী নয় (দ্রঃ আউনুল মা‘বূদ হা/৩৫২-এর ব্যাখ্যা)।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন